আমার প্রথম চোদনের রাত

আমি তিশা, ২১ বছর বয়স, চট্টগ্রামে থাকি। আমার ফিগার ৩৬-২৬-৩৬, ফরসা শরীর, লম্বা চুল। আমার বাবা সেলিম কাকা গত সপ্তাহে রাস্তায় এক্সিডেন্ট করেছেন। হাসপাতালে তাকে দেখতে গিয়েছিলাম। বাবার সারা শরীরে ব্যান্ডেজ, দেখে মন খারাপ হয়ে গেল। কিছুক্ষণ বসে ফিরছি, তখন মা আমাকে ডাকলেন। “তিশা, তুই বাসায় যাবি? রাহাত এসেছে, ও তোকে নামিয়ে দেবে।” আমি রাহাত ভাইয়ের দিকে তাকালাম, হাসিমুখে বললেন, “এসো, তিশা।”

কিন্তু আমার বুক কেঁপে উঠল। আমি মাথা নাড়লাম, বললাম, “না, আমি একাই যাব।” সবাই অবাক হয়ে তাকাল। আমার চোখে ভয় ঝরছিল। রাহাত ভাইয়ের নামে মহল্লায় কত কথা শুনেছি! ওনারা স্টাফ কোয়ার্টারের পাশে আড্ডা দিতেন। সন্ধ্যার পর কোনো মেয়ে ওদিক দিয়ে গেলে আটকে টিপাটিপি করতেন। মেয়েরা বলত, রাহাত ভাই “বিচ্ছু,” একা পেলে ছাড়েন না। কেউ কেউ হাসতে হাসতে বলত, টিপে মজা দেয়, কিন্তু আমার তো ভয় লাগে! আমি ভাবলাম, রাহাত ভাইয়ের সাথে গেলে কী হবে কে জানে?

রাহাত ভাই হেসে মাকে বললেন, “ঠিক আছে, ফরিদা আন্টি, তিশা একাই যাক। ও আমার সাথে যেতে চায় না।” তিনি কিছু বলার আগেই হনহন করে বেরিয়ে গেলেন। আমার বুক ধড়ফড় করছে, কিন্তু মা বললেন, “যা, ওর সাথে যা।” আমি দৌড়ে গিয়ে ডাকলাম, “রাহাত ভাই, এই রাহাত ভাই!” তিনি পাত্তা না দিয়ে হাঁটছিলেন। আমি প্রায় দৌড়ে গিয়ে থামালাম। লজ্জায় বললাম, “রাগ করেছেন?” তিনি বললেন, “কেন রাগ করব?” আমি মাথা নামিয়ে বললাম, “আপনার সাথে যেতে চাইছিলাম না, তাই।” রাহাত ভাই হেসে বললেন, “ধুর, তুই গেলেই কী, না গেলেই কী?” আমি ফিসফিস করে বললাম, “মানে, আপনাকে ভয় লাগে। শুনেছি, আপনি মেয়েদের একা পেলে টিপাটিপি করেন।”

রাহাত ভাই হা হা করে হাসলেন। “ভয় লাগে? আমি কী করি?” আমি লজ্জায় বললাম, “ওই যে, মেয়েদের ধরে কীসব করেন।” তিনি আমার দিকে তাকালেন, হাসলেন। আমার লাল শাড়ি আর ফিগার দেখে ওনার চোখ চকচক করছে। তিনি বললেন, “ঠিক আছে, তোকে রিকশা ডেকে দিচ্ছি।” আমি বললাম, “না, আমি আপনার সাথে যাব। প্লিজ, রাস্তায় কিছু করবেন না।” রাহাত ভাই মোটরবাইক স্টার্ট করলেন। আমি পিছনে বসে ওনার কোমর জড়িয়ে ধরলাম। ওনার শরীরের গন্ধে আমার মাথা ঘুরছে। ৮ মিনিটে বাসায় পৌঁছে দিয়ে তিনি চলে গেলেন।

চার দিন পর আমার কাজিনের হলুদে আবার দেখা। হইহল্লায় ভরা অনুষ্ঠান। আমি লাল স্কার্ট আর টপস পরেছি, কাজল দিয়ে চোখ আঁকা। রাহাত ভাইকে দেখলাম, মেয়েদের সাথে হাসিঠাট্টা করছেন। মহল্লার মেয়েরা ওনার দিকে তাকাচ্ছে, কেউ কেউ ফিসফিস করছে। আমার বান্ধবী মিম বলল, “তিশা, রাহাত ভাইয়ের কাছে যাস না। ও আজ গরম হয়ে আছে।” আমি হেসে বললাম, “ওই দিন আমাকে বাড়ি পৌঁছে দিয়েছিল, কিছু করেনি।” মিম বলল, “তুই বোকা, ও তো বিচ্ছু!” আমি হাসলাম, কিন্তু মনে মনে ভয় লাগছিল।

রাহাত ভাই আমাকে দেখে হাসলেন, কাছে এলেন। বললেন, “তিশা, কেমন আছিস?” আমরা অনেকক্ষণ গল্প করলাম। আমি চেয়ার টেনে ওনার কাছে বসলাম। ফিসফিস করে বললাম, “কী ব্যাপার, রাহাত ভাই, আজ খুব মুডে আছেন?” তিনি অবাক হয়ে বললেন, “কেন, এমন মনে হল?” আমি হেসে বললাম, “বান্ধবীরা বলছিল, আপনি নাকি গরম হয়ে আছেন। আমি বললাম, আপনি আমাকে বাড়ি পৌঁছে দিয়েছিলেন, কিছু করেননি।” রাহাত ভাই আমার দিকে তাকালেন, চোখে আগুন। বললেন, “তোকে দেখে আমার চোখ জ্বলছে। এত সুন্দর হয়েছিস কেন?” আমি লজ্জায় হাসলাম। তিনি ফিসফিস করে বললেন, “মেয়ে, তুই আগুন! নিজের ভালো চাইলে ভাগ। নইলে ঝাঁপিয়ে পড়ব।”

আমি মজা পেয়ে বললাম, “এই তো বসলাম, ভাগব না। দেখি কী করেন।” রাহাত ভাই সিরিয়াস মুখে বললেন, “তুই কি কুমারী?” আমি কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বললাম, “কেন?” তিনি বললেন, “সুন্দরীরা কম বয়সে কুমারিত্ব হারায়।” আমি মুখ ঝামটা দিয়ে বললাম, “সবাইকে নিজের মতো ভাবেন কেন?” রাহাত ভাই আমার কানে মুখ লাগিয়ে বললেন, “ঠিক আছে, তৈরি থাক। আজ তোর কুমারিত্ব গেছে।” আমার শরীরে কাঁটা দিল, কিন্তু কেন জানি মজা লাগল। আমি বললাম, “দেখা যাবে, রাহাত ভাই। সারারাত তো আছি।”
ওনার কথায় আমার শরীর গরম হয়ে গেল। হঠাৎ দেখলাম, রাহাত ভাই বাসার পিছনের দিকে গেলেন। আমার মনে হল, ওনার পুরানো কাস্টমার মায়া আপার সাথে দেখা করতে গেলেন। আমার বুক ধড়ফড় করছে, কিন্তু কৌতূহলও হচ্ছে। ছাদে ওঠার সিঁড়িতে মিমের সাথে দেখা। মিম ফিসফিস করে বলল, “তিশা, রাহাত ভাই আমাকে ধরে টিপাটিপি করল। তুই সাবধানে থাক।” আমি হাসলাম, কিন্তু ভয়ের সাথে একটা অদ্ভুত টান অনুভব করলাম। মিম হঠাৎ বলল, “চল, রাহাত ভাই চিলেকোঠায় আছে। তুই যাবি?” আমি লজ্জায় মাথা নামালাম, কিন্তু পা নিজে নিজে এগিয়ে গেল।

মিম আমাকে চিলেকোঠার ঘরে নিয়ে গেল। রাহাত ভাই দাঁড়িয়ে, চোখে আগুন। মিম দরজা লাগিয়ে দিল। আমার বুক কাঁপছে। রাহাত ভাই আমার কাছে এলেন, বললেন, “তিশা, তুই এসেছিস?” আমি লজ্জায় কিছু বলতে পারলাম না। মিম আমার টপস আর ব্রা খুলে দিল। আমার দুধ—৩৬, ফরসা, গোল—বেরিয়ে গেল। রাহাত ভাই আমার খয়েরি বোঁটায় মুখ লাগালেন, জোরে চুষলেন। আমি শীতকার দিলাম, “আহহ, রাহাত ভাই, এটা কী করছেন? আমার দুধে আগুন জ্বলছে!” তিনি একটা দুধ চুষলেন, আরেকটা টিপলেন। আমার দুধ নরম, কিন্তু টানটান। আমি বললাম, “উফ, রাহাত ভাই, আপনি আমার দুধ চুষে পাগল করে দিচ্ছেন!”

রাহাত ভাই আমার স্কার্ট তুলে গুদে হাত দিলেন। আমার গুদ বাল কামানো, রসে ভিজে চুপচুপে। তিনি দুই আঙুল ঢুকিয়ে চষতে লাগলেন। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আপনি আমার গুদে তুফান তুলছেন! আমার গুদ কেঁপে যাচ্ছে!” তিনি বললেন, “তিশা, তোর গুদ রসে ভরা! এবার আমার ধন খাবি।” মিম রাহাত ভাইয়ের ধন বের করল, ৭.৫ ইঞ্চি, শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে। আমার গুদে সেট করল। আমি চিত্কার করলাম, “আহহ, রাহাত ভাই, ব্যথা লাগছে!” তিনি আমার মুখ চেপে ধরে আস্তে ঠাপ দিলেন। আমার কুমারী গুদ টাইট, কিন্তু রসে ভিজে। পুরো ধন ঢুকে গেল। আমি বললাম, “আহহ, রাহাত ভাই, আপনার ধন আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছে!”

রাহাত ভাই আমাকে চৌকিতে শুইয়ে দিলেন। আমার গুদে ধন ঢুকিয়ে জোরে ঠাপাতে লাগলেন। ওনার তলপেট আমার গুদে থপথপ আওয়াজ করছে। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আপনি আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছেন! উফ, আপনার ধন আমার গুদে আগুন জ্বালাচ্ছে!” তিনি আমার দুধ টিপলেন, বোঁটায় কামড় দিলেন। তিনি বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধনকে চুষছে!” আমি হাঁপিয়ে বললাম, “আহহ, রাহাত ভাই, আমার গুদ কেঁপে যাচ্ছে! আরও জোরে ঠাপান!” ১৫ মিনিট ঠাপানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে স্বর্গ এনেছেন!” রাহাত ভাইয়ের মাল বের হল, আমি বললাম, “আপনার মাল আমার গুদ ভরে দিয়েছে!”

রাহাত ভাই চৌকিতে শুয়ে পড়লেন, বললেন, “এবার তুই ঠাপা।” আমি ওনার উপর উঠলাম, ওনার ধন আমার গুদে ঢুকিয়ে লাফাতে লাগলাম। আমার দুধ কাঁপছে, তিনি টিপলেন। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আপনার ধন আমার গুদের গভীরে যাচ্ছে! উফ, আমার গুদে বিদ্যুৎ খেলছে!” তিনি আমার পাছা চটকালেন, বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধন গিলছে!” আমি জোরে লাফালাম, আমার পাছা—৩৬—ওনার কোলে ঘষছে। আমি বললাম, “রাহাত ভাই, আপনার ধন আমাকে পাগল করছে!” ২০ মিনিট লাফানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে জোয়ার তুলেছেন!” রাহাত ভাইয়ের মাল বের হল, তিনি বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধনের স্বর্গ!”

রাহাত ভাই আমাকে হাঁটুতে ভর দিয়ে দাঁড়াতে বললেন। তিনি আমার পিছনে দাঁড়িয়ে ধন আমার গুদে ঢুকালেন। আমার গুদ ভিজে, গরম। তিনি জোরে ঠাপালেন, ওনার তলপেট আমার পাছে থপথপ আওয়াজ করছে। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আপনি আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছেন! উফ, আপনার ধন আমার গুদে তুফান তুলছে!” তিনি আমার পাছা চটকালেন, বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধনকে চুষছে!” আমি বললাম, “রাহাত ভাই, আমার গুদে আরও জোরে ঠাপান!” তিনি আমার চুল ধরে ঠাপালেন। ১৫ মিনিট ঠাপানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে আগুন জ্বালিয়েছেন!” রাহাত ভাইয়ের মাল বের হল, তিনি বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধন মেরে ফেলেছে!”

রাহাত ভাই আমাকে পাশ ফিরে শুতে বললেন। তিনি আমার পিছনে শুয়ে ধন আমার গুদে ঢুকালেন। তিনি ধীরে ঠাপালেন, আমার দুধ টিপলেন। আমি শীতকার দিলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আপনি আমার গুদে স্বর্গ এনে দিচ্ছেন! উফ, আপনার ধন আমার গুদের গভীরে যাচ্ছে!” তিনি আমার ঘাড়ে কামড় দিলেন, বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধনকে জড়িয়ে ধরছে!” আমি বললাম, “রাহাত ভাই, আমার গুদে আরও ঠাপান!” তিনি জোরে ঠাপালেন। আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, রাহাত ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে জোয়ার তুলেছেন!” রাহাত ভাইয়ের মাল বের হল, তিনি বললেন, “তিশা, তোর গুদ আমার ধনের স্বর্গ!”
রাহাত ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরলেন, বললেন, “তিশা, তুই আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়েছিস।” আমি লজ্জায় বললাম, “রাহাত ভাই, আপনি আমার কুমারিত্ব নিয়েছেন, কিন্তু এমন সুখ আমি ভাবিনি।” সারারাত আমরা চোদাচুদি করলাম। রাহাত ভাইয়ের টসটসে শরীর আমাকে পাগল করে দিল। আমার ভয় কেটে গেল, শুধু সুখ রয়ে গেল।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *