আমার নিষিদ্ধ আনন্দের রাত

আমি রিয়া, ২৯ বছর বয়স, ঢাকায় একা থাকি। আমার ফিগার ৩৬-২৮-৩৮, ফরসা শরীর, ঝুলন্ত দুধ। আমার স্বামী রাশেদ বেশিরভাগ সময় চট্টগ্রামে থাকে, বছরে দু-তিনবার আসে। আমার শরীরের তেজ কমে গেছে, কিন্তু ইদানীং অফিসে আরিফ ভাইয়ের সামনে শাড়ি পরে ঘুরি, পাতলা জর্জেটে আমার বুকের পাহাড় আর পাছার বাঁক দেখাই। আমি জানি, আরিফ ভাই আমার দিকে তাকান। আমার দুধ আগে ৩২ ছিল, এখন ৩৬, ঝুলে গেছে, কিন্তু বোঁটা টানটান। আমি ব্রা পরি না, শাড়ির আঁচল সরে গেলে আরিফ ভাইয়ের চোখ চকচক করে। আমি লজ্জা পাই, কিন্তু মনে মনে মজা লাগে।

গতকাল সন্ধ্যায় হঠাৎ আরিফ ভাই আমার ফ্ল্যাটে হাজির। আমি লাল শাড়ি আর ব্লাউজ পরে ছিলাম, সায়া ঢিলে। তিনি বললেন, “রিয়া, আজ তোর এখানে থাকব।” আমি অবাক হয়ে বললাম, “কেন, আরিফ ভাই?” তিনি হেসে বললেন, “ইচ্ছা হল। বউ সুমির সাথে ঝগড়া হয়েছে।” আমি হাসলাম, “বুঝলাম, কোনো অঘটন ঘটিয়ে এসেছেন। নইলে আমার বাসায় কেন?” তিনি বললেন, “দুদিন তোর এখানে লুকিয়ে থাকব। খাব, গল্প করব, ঘুমাব।” আমি লজ্জায় বললাম, “বলেন কী? আপনি তো এমন লোক না।” তিনি সিরিয়াস হয়ে বললেন, “আপত্তি থাকলে বল, অন্য কোথাও যাই।” আমি তাড়াতাড়ি বললাম, “না, না, থাকেন।”

আরিফ ভাই বললেন, “তোর স্বামী আসবে না তো?” আমি বললাম, “রাশেদ এই বাসার ঠিকানাই জানে না।” তিনি হাসলেন, “খুব ভালো। আমরা দুজন আমাদের বউ-স্বামী থেকে পালিয়ে এসেছি।” আমি হি হি করে হাসলাম। তিনি হঠাৎ বললেন, “রিয়া, তুই ইদানীং সুন্দর হয়ে উঠছিস। বউয়ের সাথে ঝগড়ার পর তোর কথা মনে হল। এমন বঞ্চিত সুন্দরী একা থাকে, তার সাথে দুদিন থেকে সুখ নিয়ে আসি।” আমার বুক ধড়ফড় করল, বললাম, “আপনি কী বলছেন এসব?” তিনি বললেন, “সত্যি, রিয়া। তুই ‘না’ করতে পারবি না। আমি যা ইচ্ছা করব, বাধা দিবি না।” আমি লজ্জায় বললাম, “যা ইচ্ছা মানে কী?” তিনি হেসে বললেন, “তোর রান্না খাব, চুল ধরে টানব, কাতুকুতু দেব, কোলে শুয়ে ঘুমাব, জড়িয়ে ধরব—যা আনন্দময়, সব। ব্যথা দেব না।”

আমার শরীর গরম হয়ে গেল। আমি বললাম, “আপনি পাগল।” তিনি বললেন, “আপত্তি থাকলে বল, যাই।” আমি বললাম, “না, কোনো আপত্তি নেই।” তিনি গম্ভীর হয়ে বললেন, “রিয়া, আমরা দুজন বিপরীত লিঙ্গের মানুষ। একা ঘরে থাকলে শরীরে রসায়ন কাজ করে। কিছু ঘটলে আমি সেটাকে দুর্ঘটনা বলব না, স্বাভাবিক আকর্ষণ বলব। আমরা বঞ্চিত, তাই লজ্জা করব না।” আমি লজ্জায় বললাম, “আপনাকে আমি এভাবে ভাবিনি।” তিনি বললেন, “আমিও না। কিন্তু তোর ঘরে ঢুকে তোকে দেখে আমার শরীর গরম হয়ে গেছে।” আমি বললাম, “আপনাকে বাধা দিতে পারব না।” তিনি জিজ্ঞেস করলেন, “কেন?” আমি লজ্জায় বললাম, “আপনি যা চান, আমি না করতে পারি না। আপনি ধরলে আমার সৌভাগ্য।”

আরিফ ভাই হাসলেন, “তুই আমাকে নায়ক বানালি। আমি আজ প্লেবয় হতে চাই, তুই আমার প্লেগার্ল। রাজি?” আমি মাথা নামিয়ে বললাম, “রাজি।” তিনি বললেন, “কাছে আয়।” আমি কাঁপতে কাঁপতে ওনার কাছে গেলাম। তিনি বিছানায় বসা, আমি দাঁড়ানো। তিনি আমার বুকে মুখ গুঁজে দিলেন। আমার শাড়ি-ব্লাউজে ঢাকা ঝুলন্ত দুধে ওনার নাক ডুবল। আমি ব্রা পরিনি, দুধ নরম। তিনি মুখ ঘষলেন, চুমু খেলেন। আমি শীতকার দিলাম, “আহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার দুধে আগুন জ্বালাচ্ছেন!” তিনি আমার পাছা—৩৮—টিপলেন, বললেন, “রিয়া, তোর পাছা তুলতুলে!” আমি বললাম, “আহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমাকে পাগল করে দিচ্ছেন!”

তিনি আমার আঁচল ফেলে ব্লাউজের ভিতর হাত ঢুকালেন। আমার ঝুলন্ত দুধ ধরে বললেন, “রিয়া, তোর দুধ নিষিদ্ধ মজার!” আমি লজ্জায় বললাম, “ঝুলে গেছে, ভালো না।” তিনি বললেন, “আমি তোর ঝুলন্ত দুধ নিয়ে খেলব।” আমাকে কোলে বসালেন, ব্লাউজ খুলে দুধ বের করলেন। আমার দুধ ঝুলে পেটের কাছে, কিন্তু বোঁটা টানটান। তিনি ডান দুধের বোঁটা মুখে নিয়ে চুষলেন। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার দুধ চুষে সুখ দিচ্ছেন! উফ, আমার শরীর কাঁপছে!” তিনি দুই বোঁটা একসাথে চুষলেন, আমি বললাম, “আহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার দুধে তুফান তুলছেন!” আমার শাড়ি খুলে গেল, আমি কালো সায়ায়। তিনি আমার দুধ দোলালেন, দুধ একটা আরেকটায় ধাক্কা খেল। আমি হেসে বললাম, “আপনি আমার দুধ নিয়ে খেলছেন!”

তিনি বললেন, “এবার তোর চোষার পালা।” প্যান্ট খুলে ওনার ৭ ইঞ্চি ধন বের করলেন, শক্ত। আমি লজ্জায় বললাম, “ওমা, এত বড়! আমি পারব না।” তিনি বললেন, “তোর মুখের ছিদ্র ছোট নয়। চুষে দেখ।” আমি হাঁটু গেড়ে বসলাম, ওনার ধন ধরলাম। মুন্ডিতে চুমু খেলাম, গালে ঘষলাম। মুখে নিলাম, চুষতে লাগলাম। আমি চিৎকার করলাম, “আহহ, আরিফ ভাই, আপনার ধন চুষে আমার মুখে আগুন লাগছে!” তিনি বললেন, “জোরে চোষ, রিয়া!” আমি জোরে চুষলাম, ওনার কানে আদর করলাম। হঠাৎ আমার শরীর গরম হয়ে গেল, বললাম, “আরিফ ভাই, আমাকে ঢোকান, আর পারছি না!” তিনি বললেন, “কোথায়?” আমি লজ্জায় বললাম, “আমার গুদে।” তিনি বললেন, “কনডম নেই।” আমি বললাম, “আমার আছে।” তিনি অবাক হয়ে বললেন, “তোর কাছে কনডম?” আমি বললাম, “অত কথা জিজ্ঞেস করবেন না। চুদুন আমাকে।”

তিনি বললেন, “আরেকটু চোষ, পুরোটা মুখে নে।” আমি মিনিটখানেক চুষলাম। হঠাৎ তিনি আমার মুখে ধন চেপে ধরলেন। চিরিক চিরিক করে মাল ফেললেন। আমি চিৎকার করলাম, “আরিফ ভাই, এটা কী করলেন? আমার মুখ ভরে গেছে!” তিনি হেসে বললেন, “মেয়েরা এটা পছন্দ করে। নোনতা মজা, সেক্সি গন্ধ। ভালো না?” আমি বললাম, “খাওয়া ঠিক না।” তিনি বললেন, “চোদাও কি ঠিক? প্রথম মাল মুখে ফেললাম, এখন তোর গুদে ঢুকালে আধ মিনিটে শেষ হত। এখন আধ ঘণ্টা চুদব।” আমি লজ্জায় হাসলাম। তিনি বাথরুমে গিয়ে ধন ধুয়ে এলেন। আমি বিছানায় শুয়ে অপেক্ষা করছি।
আধ ঘণ্টা পর আরিফ ভাই ফিরলেন। আমি পুরো নগ্ন হয়ে ওনার গায়ে উঠলাম। আমার গুদ রসে ভিজে চুপচুপে। আমি ওনার পেটে বসে বললাম, “আরিফ ভাই, আমার গুদে আগুন জ্বলছে।” তিনি আমার গুদে আঙুল ঢুকালেন, পিছলা। আমি বললাম, “আপনার ধন শক্ত করি।” আমি ওনার নরম ধন মুখে নিয়ে চুষলাম। মিনিটখানেকে শক্ত হল। আমি বললাম, “এবার আমার গুদ চুষুন।” তিনি আমাকে শুইয়ে আমার গুদে মুখ লাগালেন, জিভ দিয়ে চাটলেন। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার গুদ চুষে পাগল করে দিচ্ছেন! উফ, আমার গুদে তুফান উঠছে!” তিনি বললেন, “রিয়া, তোর গুদের রস মধুর মতো!”

আরিফ ভাই আমাকে বিছানায় শুইয়ে দিলেন। আমার গুদে ওনার ধন ঢুকালেন। আমার গুদ লুজ, কিন্তু রসে ভিজে। তিনি জোরে ঠাপালেন, ওনার তলপেট আমার গুদে থপথপ আওয়াজ করছে। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার গুদ ফাটিয়ে দিচ্ছেন! উফ, আপনার ধন আমার গুদে আগুন জ্বালাচ্ছে!” তিনি আমার ঝুলন্ত দুধ টিপলেন, বোঁটায় কামড় দিলেন। তিনি বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধনকে চুষছে!” আমি বললাম, “আহহ, আরিফ ভাই, আমার গুদ কেঁপে যাচ্ছে! আরও জোরে ঠাপান!” ১৫ মিনিট ঠাপানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে স্বর্গ এনেছেন!” তিনি কনডম ছাড়া ঠাপিয়ে মাল ফেললেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধন ভরে দিয়েছে!”

আরিফ ভাই শুয়ে পড়লেন, বললেন, “এবার তুই ঠাপা।” আমি ওনার উপর উঠলাম, ওনার ধন আমার গুদে ঢুকিয়ে লাফাতে লাগলাম। আমার ঝুলন্ত দুধ লাফাচ্ছে, তিনি টিপলেন। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনার ধন আমার গুদের গভীরে যাচ্ছে! উফ, আমার গুদে বিদ্যুৎ খেলছে!” তিনি আমার পাছা চটকালেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধন গিলছে!” আমি জোরে লাফালাম, আমার পাছা ওনার কোলে ঘষছে। আমি বললাম, “আরিফ ভাই, আপনার ধন আমাকে পাগল করছে!” ২০ মিনিট লাফানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে জোয়ার তুলেছেন!” তিনি মাল ফেললেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধনের স্বর্গ!”

আরিফ ভাই আমাকে হাঁটুতে ভর দিয়ে দাঁড়াতে বললেন। তিনি আমার পিছনে দাঁড়িয়ে ধন আমার গুদে ঢুকালেন। আমার গুদ গরম, পিছলা। তিনি জোরে ঠাপালেন, ওনার তলপেট আমার পাছে থপথপ আওয়াজ করছে। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছেন! উফ, আপনার ধন আমার গুদে তুফান তুলছে!” তিনি আমার পাছা চটকালেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধনকে চুষছে!” আমার ঝুলন্ত দুধ লাফাচ্ছে, যেন ছিঁড়ে যাবে। আমি বললাম, “আরিফ ভাই, আমার গুদে আরও জোরে ঠাপান!” ১৫ মিনিট ঠাপানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে আগুন জ্বালিয়েছেন!” তিনি মাল ফেললেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধন মেরে ফেলেছে!”

আরিফ ভাই আমাকে পাশ ফিরে শুতে বললেন। তিনি আমার পিছনে শুয়ে ধন আমার গুদে ঢুকালেন। তিনি ধীরে ঠাপালেন, আমার দুধ টিপলেন। আমি শীতকার দিলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনি আমার গুদে স্বর্গ এনে দিচ্ছেন! উফ, আপনার ধন আমার গুদের গভীরে যাচ্ছে!” তিনি আমার ঘাড়ে কামড় দিলেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধনকে জড়িয়ে ধরছে!” আমি বললাম, “আরিফ ভাই, আমার গুদে আরও ঠাপান!” তিনি জোরে ঠাপালেন। আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে জোয়ার তুলেছেন!” তিনি মাল ফেললেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধনের স্বর্গ!”

আমি আরিফ ভাইকে শুতে বললাম। আমি উল্টো দিকে ওনার উপর বসলাম, ওনার ধন আমার গুদে ঢুকালাম। আমি লাফাতে লাগলাম, আমার পাছা ওনার কোলে ঘষছে। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আপনার ধন আমার গুদের গভীরে যাচ্ছে! উফ, আমার গুদে আগুন জ্বলছে!” তিনি আমার পাছা চটকালেন, বললেন, “রিয়া, তোর পাছা আমাকে পাগল করছে!” আমি জোরে লাফালাম, আমার ঝুলন্ত দুধ দুলছে। আমি বললাম, “আরিফ ভাই, আপনার ধন আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে!” ১৫ মিনিট লাফানোর পর আমার গুদ কেঁপে রস ছড়াল। আমি চিৎকার করলাম, “আহহহ, আরিফ ভাই, আমার রস বের হল! আপনি আমার গুদে তুফান তুলেছেন!” তিনি মাল ফেললেন, বললেন, “রিয়া, তোর গুদ আমার ধন গিলে ফেলেছে!”
আরিফ ভাই আমাকে জড়িয়ে ধরলেন, বললেন, “রিয়া, তুই আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়েছিস।” আমি লজ্জায় বললাম, “আরিফ ভাই, আপনি আমার বঞ্চিত শরীরে সুখ এনেছেন।” আমরা সারারাত চোদাচুদি করলাম। আমার ঝুলন্ত দুধ আর লুজ গুদ নিয়ে আরিফ ভাই পাগল হয়ে গেলেন। আমার শরীরের তৃষ্ণা মিটল, নিষিদ্ধ আনন্দে ভরে গেলাম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *