বাসর রাতের পরবর্তী অভিজ্ঞতা ২


আমি সায়মা, ২৪ বছর বয়স, রাশেদের সাথে আমার বিয়ে হয়েছে তিন মাস হলো।
আমার শরীর—৫ ফুট ৫ ইঞ্চি, ফিগার ৩৬-২৬-৩৬।
আমার দুধ—বড়, গোল, বোঁটা গাঢ়।
আমার পাছা—কার্ভি, শাড়িতে দোলে।
আমার গুদ—মসৃণ, রসালো, আবেগে কাঁপে।
রাশেদ, ২৮ বছর, আমার স্বামী, ব্যবসায়ী, কিন্তু তার ব্যস্ততা আর অবহেলা আমাকে একা ফেলে রাখে।
আমার বাসর রাতের স্মৃতি, ফাহিমের সাথে সেই নিষিদ্ধ মুহূর্ত, আমার মনে আগুন জ্বালায়।
ফাহিম, ২৭ বছর, রাশেদের বন্ধু, ৬ ফুট লম্বা, ফিট, ধন ৭.৫ ইঞ্চি, মোটা, শক্ত।
তার সাথে একটি গোপন সাক্ষাৎ আমার জীবনকে আরও জটিল করে তুলল।

বিয়ের পর আমি ভেবেছিলাম, রাশেদ আমাকে সময় দেবে, আমাদের ভালোবাসা ফুটে উঠবে। কিন্তু রাশেদ দিনরাত ব্যবসায় মগ্ন, রাতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে।
আমার শরীরের তৃষ্ণা অপূর্ণ থেকে যায়।
আমি ফাহিমের কথা ভাবি, তার স্পর্শ, তার তীব্র আকাঙ্ক্ষা।
আমি জানি এটা পাপ, কিন্তু আমার হৃদয় তাকে ভুলতে পারে না।
গত সপ্তাহে ফাহিম আমাদের বাড়িতে এলো, রাশেদের সাথে ব্যবসার কথা বলতে।
আমি তাকে দেখে কেঁপে উঠলাম।
সে একটা কালো শার্টে ছিল, চোখে সেই পরিচিত আগুন।
আমি একটা লাল শাড়িতে ছিলাম, কিন্তু তার দৃষ্টি আমার শরীর ভেদ করে গেল।
রাশেদ ফোনে ব্যস্ত ছিল, আমরা একা।
ফাহিম ফিসফিস করে বলল, “সায়মা, আমি তোমাকে ভুলতে পারিনি।
আজ রাতে দেখা করবে?”
আমার হৃদয় দৌড়াতে লাগল, আমি বললাম, “ফাহিম, এটা ঝুঁকি।”
সে বলল, “রাত ১১টায়, গেস্ট রুমে। আমি থাকব।”
আমি কিছু বলতে পারলাম না, শুধু মাথা নাড়লাম।

রাত ১১টায় রাশেদ ঘুমিয়ে পড়লে আমি একটা কালো ট্রান্সপারেন্ট নাইটি পরলাম,
নিচে লাল লেস ব্রা আর প্যান্টি। নাইটির মধ্যে আমার দুধ ফুটে উঠল, পাছা দুলে উঠল। আমার গুদ ভিজে গেল, আমি জানতাম এটা ভুল, কিন্তু ফাহিমের ডাক আমাকে টানছিল। আমি চুপিচুপি গেস্ট রুমে গেলে ফাহিম দরজা খুলল,
তার শরীরে শুধু কালো টি-শার্ট আর প্যান্ট।
সে আমাকে দেখে বলল, “সায়মা, তুমি এসেছ।”
আমি বললাম, “ফাহিম, আমি জানি না কেন এলাম, কিন্তু আমি থামতে পারিনি।”
সে আমার কাছে এসে বলল, “সায়মা, আমাদের মধ্যে যা আছে, তা কেউ মুছতে পারবে না।” আমি বললাম, “ফাহিম, আমি রাশেদের বউ, আমি এটা করতে পারি না।”
সে আমার মুখ তুলে বলল, “সায়মা, তোমার হৃদয় আমার কাছে এসেছে, এটা আমাদের রাত।”
আমি আর প্রতিরোধ করতে পারলাম না, আমরা একে অপরের কাছে ঝুঁকে পড়লাম।
আমরা গেস্ট রুমের মেঝের কাছে দাঁড়ালাম, জানালা দিয়ে চাঁদের আলো ঢুকছে।
আমার গুদ ভিজে গেছে, তার ধন শক্ত।
ফাহিম আমার নাইটি টেনে ছিঁড়ে ফেলল, আমার লাল লেস ব্রা ফুটে উঠল।
সে ব্রাটাও ছিঁড়ে ফেলল, আমার গোল, ভারী দুধ লাফিয়ে বেরোল।
সে আমার দুধ চেপে বলল, “সায়মা, তোর দুধ আমার হাতে জ্বলছে, আমি এদের গিলে ফেলব।”
আমি শীৎকার দিলাম, “ফাহিম, আমার শরীর তোর হাতে পুড়ছে!”
সে আমার দুধে মুখ দিল, ৮ মিনিট ধরে চুষল, তার জিভ আমার বোঁটায় ঘুরে আমাকে পাগল করে দিল। আমি শীৎকার দিলাম, “আহ, ফাহিম, আমার দুধ তোর মুখে গলছে!”
সে আমার প্যান্টি খুলে ফেলল, আমার গুদে মুখ দিল, ৭ মিনিট ধরে চুষল।
তার জিভ আমার গুদের ঠোঁটে ঘুরে, আমার রস তার মুখে মাখল।
আমি তার চুল চেপে শীৎকার দিলাম, “আহ, ফাহিম, আমার গুদ তোর জিভে জ্বলছে, চোষ আরো জোরে!”
আমার শরীর কেঁপে উঠল, আমার গুদ থেকে রস ঝরে তার মুখ ভিজিয়ে দিল।
আমি তার টি-শার্ট আর প্যান্ট খুললাম, তার ৭.৫ ইঞ্চি ধন লাফিয়ে বেরোল, ডগায় রস ঝরছে।
আমি তার ধন হাতে নিয়ে আদর করলাম, তারপর হাঁটু গেড়ে মুখে নিলাম।
আমি ৭ মিনিট ধরে চুষলাম, আমার জিভ তার ধনের ডগায় ঘুরে তাকে উন্মাদ করে দিল। সে শীৎকার দিল, “সায়মা, তোর মুখ আমার ধনকে গিলছে, তুই আমাকে শেষ করছিস!” আমি শীৎকার দিলাম, “ফাহিম, তোর ধন আমার গলায় গলে যাচ্ছে!”

আমরা মেঝের কার্পেটে গেলাম। আমি চিত হয়ে শুয়ে পড়লাম, আমার পা ছড়িয়ে, গুদ রসে চকচক করছে।
ফাহিম আমার গুদে তার ধন ঘষল, আমার শরীর কেঁপে উঠল।
আমি শীৎকার দিলাম, “ফাহিম, আমার গুদে তোর ধন ঢোকাও, আমি আর পারছি না!”
সে এক ঠাপে তার ধন আমার গুদে গেঁথে দিল, আমার গুদ তার ধনকে চেপে ধরল।
সে ২২ মিনিট ধরে ঠাপাল, প্রতিটি ঠাপে আমার গুদের গভীরে পৌঁছে গেল।
কার্পেট আমার পিঠে ঘষে গেল, আমার দুধ লাফিয়ে তার চোখে আগুন ধরাল। আমি শীৎকার দিলাম, “আহ, ফাহিম, তোর ধন আমার গুদ ছিঁড়ে ফেলছে, ঠাপা আরো জোরে!”
আমরা উঠে গেস্ট রুমের টেবিলে গেলাম। আমি টেবিলে হেলান দিয়ে দাঁড়ালাম, আমার পাছা তার দিকে উঁচু। সে আমার গুদে তার ধন ঢুকাল, ১৫ মিনিট ধরে ঠাপাল। প্রতিটি ঠাপে আমার পাছা তার কোমরে ধাক্কা খেল, টেবিল কাঁপছিল। আমার দুধ লাফাল, আমি শীৎকার দিলাম, “ফাহিম, আমার গুদ তোর ধনে পুড়ছে, আমি তোর হাতে শেষ!” এই পজিশনে আমার প্রথম জল খসলো, আমার গুদ কেঁপে রস ঝরল, আমি শীৎকার দিলাম, “আহ, ফাহিম, আমার শরীর গলে গেল!”
আমরা জানালার সিলের কাছে গেলাম। আমি সিলে বসলাম, ফাহিম আমার সামনে। সে আমার গুদে তার ধন ঢুকাল, ১৩ মিনিট ধরে ঠাপাল। চাঁদের আলো আমাদের শরীরে পড়ল, আমার দুধ তার হাতে লাফাল। আমি শীৎকার দিলাম, “ফাহিম, তোর ধন আমার গুদের গভীরে ঢুকে গেছে, আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি!”
আমরা আবার মেঝেতে ফিরলাম। ফাহিম শুয়ে পড়ল, আমি তার উপরে উঠলাম, আমার গুদে তার ধন গেঁথে। আমি ১২ মিনিট ধরে ঠাপালাম, আমার পাছা তার কোমরে লাফাল, আমার দুধ তার মুখে ঝাঁপিয়ে পড়ল। আমি শীৎকার দিলাম, “আহ, ফাহিম, আমার গুদ তোর ধনে গলে যাচ্ছে, তুই আমাকে ছিঁড়ে ফেলছিস!” এই পজিশনে আমার দ্বিতীয় জল খসলো, আমার গুদ কেঁপে রস ঝরল, আমি শীৎকার দিলাম, “ফাহিম, আমি আর ধরে রাখতে পারছি না!”

আমরা কার্পেটে পড়ে রইলাম। আমি ফাহিমের ধনে হাত বুলিয়ে ৬ মিনিট আদর করলাম, আমার আঙুল তার ধনের ডগায় ঘুরে তাকে আবার জাগিয়ে তুলল।
সে শীৎকার দিল, “সায়মা, তুই আমার শরীরে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছিস!” তার ধন আবার শক্ত হল, আমি তার গুদে ঢুকিয়ে ১০ মিনিট ধরে ঠাপালাম, আমি উপরে। আমার দুধ লাফাল, আমার পাছা তার কোমরে ঝাঁপিয়ে পড়ল। তার বীর্য আমার গুদে ছড়িয়ে পড়ল, আমার গুদ তার রসে ভরে গেল। আমরা হাঁপাচ্ছিলাম, আমাদের শরীরে ঘাম আর চাঁদের আলো মিশে গেল।

রাত ১:১০। আমি নগ্ন অবস্থায় বেডরুমে ফিরলাম, আমার শরীর ফাহিমের স্পর্শে কাঁপছে।
রুমে ঢুকেই বাথরুমে গেলাম,ফ্রেস হয়ে বের হতেই দেখি রাশেদ জেগে বসে আছে, তার চোখে প্রশ্ন।
সে বলল, “সায়মা, তুমি এত রাতে কোথায় ছিলে? আর কাপড় কই?”
আমার হৃদয় দৌড়াতে লাগল, কিন্তু আমি হেসে তার কাছে গেলাম।
আমি তার গালে হাত রেখে বললাম, “রাশেদ, আমি এত হর্নি ফিল করছি, তুমি জানোনা আমি তোমাকে কত মিস করি।”
আমি তার ঘাড়ে চুমু দিলাম, আমার দুধ তার বুকে চেপে গেল।
রাশেদের চোখে আগুন জ্বলে উঠল, সে আমাকে জড়িয়ে ধরল।
আমরা বিছানায় গেলাম। আমি তার লুঙ্গি খুলে ফেললাম, তার ধন শক্ত।
আমি তার ধন মুখে নিলাম, ৫ মিনিট চুষলাম, আমার জিভ তার ধনের ডগায় ঘুরে তাকে উন্মাদ করে দিল। সে শীৎকার দিল, “সায়মা, তুই আমাকে পাগল করছিস!” আমি শীৎকার দিলাম, “রাশেদ, আমি তোর জন্য পাগল!” আমি তার উপরে উঠলাম, আমার গুদে তার ধন গেঁথে। আমি ১৫ মিনিট ধরে ঠাপালাম, আমার পাছা তার কোমরে লাফাল, আমার দুধ তার হাতে লাফাল। আমি শীৎকার দিলাম, “আহ, রাশেদ, আমার গুদ তোর ধনে গলে যাচ্ছে!” আমার জল খসলো, আমার গুদ কেঁপে রস ঝরল।
আমরা পজিশন বদলালাম, আমি দেয়ালে হেলান দিলাম, রাশেদ আমার পিছনে। সে আমার গুদে তার ধন ঢুকাল, ১২ মিনিট ধরে ঠাপাল। আমার দুধ দেয়ালে ঘষে গেল, আমি শীৎকার দিলাম, “রাশেদ, আমার শরীর তোর হাতে জ্বলছে!” তার বীর্য আমার গুদে ছড়িয়ে পড়ল, আমরা হাঁপাতে হাঁপাতে বিছানায় পড়লাম। মোট ৪৫ মিনিট ধরে আমরা একে অপরের শরীরে হারিয়ে গেলাম।

সকালে রাশেদ ফাহিমকে ঘুম থেকে তুলতে গেস্ট রুমে গেল।
আমি রান্নাঘরে ছিলাম, কিন্তু আমার মন অস্থির।
রাশেদ ফিরে এলো, তার মুখ গম্ভীর। সে আমাকে বলল, “সায়মা, গেস্ট রুমে একটা ছেঁড়া নাইটি আর ব্রা পড়ে ছিল। এগুলো কার?”
আমার হৃদয় থমকে গেল, কিন্তু আমি হেসে বললাম, “ওগুলো আমার, রাশেদ।
আমি গত রাতে ওখানে কাপড় পালটাতে গিয়েছিলাম, হয়তো ছিঁড়ে গেছে।”
সে কিছু না বলে চলে গেল, কিন্তু তার চোখে সন্দেহ দেখলাম।
আমি জানি, এই সন্দেহ আমার জীবনকে আরও জটিল করবে।
আমি ফাহিমের নিষিদ্ধ আকর্ষণ আর রাশেদের সাথে আমার বিবাহিত জীবনের মধ্যে আটকে আছি।
রাশেদের সন্দেহ আমার গোপন জীবনকে প্রকাশ করে দিতে পারে, কিন্তু আমি এখনো জানি না আমি কী চাই। এই রাত আমার জীবনের আরেকটি গোপন অধ্যায়, যা আমি কখনো ভুলব না।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *